Travel and tour service in Dhaka Bangladesh
“সম্পূর্ন শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত” অত্যাধুনিক বিলাশবহুল
জাহাজ ব এ সুন্দরবন ভ্রমনের জন্য বুকিং চলছে!
ট্যুর_স্পট : কটকা, ওয়াচ টাওয়ার, জামতলা সী-বিচ, টাইগার পয়েন্ট, কচিখালি, ডিমের চর, হারবারিয়া, করমজল।
খাবারঃ তিন বেলা খাবারের পাশাপাশি থাকছে দুই বেলা স্ন্যাকস এবং প্রতিবেলা খাবারে থাকবে ভিন্নতার ছোঁয়া। আরও থাকছে সবসময় চা এবং কফির ব্যবস্থা।
বিশেষ আকর্ষণ হিসাবে বার- বি- কিউ নাইট।
আরও সাথে থাকছে অভিজ্ঞ গাইড।
নিরাপত্তাঃ বনবিভাগ থেকে থাকবে আর্মসসহ দুই জন নিরাপত্তা কর্মী ।
ভ্রমনকালে যা সাথে বহন করবেন: কেডস, ব্রাশ, টুথপেস্ট, সানব্লক লোশন, ছাতা, টর্চ লাইট, প্রয়োজনীয় ওষুধ।
★★১ম দিন : নির্ধারিত দিনে বাস কাউন্টার/ট্র্রেন স্টেশন থেকে আপনাকে আমাদের ট্যুর গাইড রিসিভ করে শীপে নিয়ে আসবে। তারপর ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা পরিবেশন। জাহাজ মংলা পোর্টে পৌঁছানোর পূর্বে রুপসা ব্রীজ, খুলনা শীপ ইর্য়াড ও রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র দেখা যাবে। দুপুর ১ টা থেকে ২টার মধ্যে আমরা চাঁদপাই ফরেস্ট অফিস পৌছাবো। বন-বিভাগের অনুমোদনপত্র ও গার্ড নিয়ে বিকাল ৩/৪ টার মধ্যে হাড়বাড়িয়ায় পৌছানো যেখানে বন বিভাগের ইকো ট্যুরিজম স্পট দেখতে পাওয়া যাবে। এরপর বনের ভিতর দিয়ে ছোট ছোট ক্যানেল পার হয়ে কটকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে আনুমানিক রাত ১০ টায় পৌছানো এবং রাতে জাহাজে অবস্থান। Travel and tour service in Dhaka Bangladesh
★★২য় দিন : ভোরে ট্রলারে করে কটকার আশেপাশে ক্যানেল ক্রুজিং। তারপর ওয়াচ টাওয়ার হয়ে জামতলা সীবিচে গহীন বনের মধ্যে দিয়ে পায়ে হেটে ভ্রমন, ফিরে এসে ব্রেকফাস্ট করে কটকার অফিস পার নামবো ভাগ্য সুপ্রসন্ন হলে সেখানে প্রচুর হরিন দেখা পেতে পারে, সেখান থেকে ঘুরে আমরা লঞ্চে ফিরবো, লাঞ্চ করে আমরা কচিখালীর দিকে রওনা করবো। বিকালে কচিখালীতে ঘুরাঘুরি করে সূর্যাস্তের পরে শীপে এসে বার-বি-কিউ ডিনার করে জাহাজে রাত্রি যাপন।
★★৩য় দিন : সকালের নাস্তা খেয়ে করমজল ইকো ট্যুরিজম স্পট পরিদর্শন। সকাল ১০টায় করমজলে কুমিরের প্রজননকেন্দ্র দেখে দুপুরের দিকে খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা। বিকালে/সন্ধায় খুলনা পৌছে আনুমানিক ৭/৮টায় রাতের বাসে/ ট্রেনে করে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়া হবে।
Contact Us :
Comments (0):